মানব শরীরের ওজনের প্রায় ৬৫% পানি, প্রতিটি কোষের ভিতরে এবং বাহিরে এই পানি থাকে । যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ থাকে l পানিতে অপ্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের উপস্থিতিতে অথবা প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের অভাবে বিভিন্ন ভাবে শারীরিক অসুস্থতা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । পানিতে বিদ্যমান সঠিক মাত্রার খনিজ পদার্থ, pH, H2 এবং ORP বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদেরকে প্রতিহত করতে সাহায্য করে । যেমন- অস্বাভাবিক রক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, পেপটিক আলসার, হাইপার এসিডিটি, বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি, অকাল বার্ধক্য, ইত্যাদি ।
গোটা মানব জাতিকে তথা বাংলাদেশের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষা দিতে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, বস্টন, যুক্তরাষ্ট্র, কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি, ইংল্যান্ড, মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটাল, সিঙ্গাপুর, আয়ন লাইভ সায়েন্স লিমিটেড এবং রাজশাহী ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের কয়েকজন গবেষক, ডাক্তার, বিজ্ঞানী এবং অধ্যাপক তাদের দীর্ঘদিনের যৌথ গবেষণায় এই উন্নত মানের পানি উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছেন । ইতিমধ্যে ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২২ সালে বায়োকেমিষ্ট্রি এ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজী ডিপার্টমেন্ট, রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে তিনজন ছাত্র এই পানির উপর গবেষণা করে সফলভাবে তাদের এম,এস-সি থিসিস ডিগ্রি সম্পন্ন করেছে যা বাংলাদেশে এক বিরল দৃষ্টান্ত। এই গবেষণা ভবিষ্যতে ড্রিংকিং ওয়াটারের গুনগত মান বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ।
উদ্ভাবিত পানির মান নিয়ন্ত্রণে World Health Organization (WHO), Food and Drug Administration (FDA), USA এবং Bangladesh Standards (BDS)- এর Guidance- কে অনুসরণ করা হয়েছে যা, BSTI কর্তৃক অনুমোদিত এবং ISO 9001 : 2015 সনদপ্রাপ্ত।
দীর্ঘদিন যাবত যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, জাপান, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা এবং সিঙ্গাপুর সহ উন্নত দেশের স্বাস্থ্য সচেতন জনসাধারণ এই মানের পানি পান করছেন।
সর্বোপরি উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সচেতন জনসাধারণ আজ এই উন্নত মানের পানি পান করতে পেরে আমরা গর্বিত l আয়ন লাইভ সাইন্স গবেষণা ভিত্তিক ড্রিংকিং ওয়াটার, বেবি ওয়াটার, কুকিং ওয়াটার, বেকারি ওয়াটার, বিউটি ওয়াটার এবং ডায়াবেটিক আটা তৈরিতে বিশ্বে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে l
ion Drinking Water– এর কার্যকারিতা অতি সংক্ষেপে বর্ণিত হলো-